ফরিদপুরের ভাঙ্গায় পূর্ব বিরোধকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। এ সময় ২০টি বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সকালে উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের গোপীনাথপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, রোববার বিকেলে সায়মন শেখ ও কুদ্দুস মুন্সির লোকজনের মধ্যে একটি জমি নিয়ে সালিশ বৈঠক বসার কথা ছিল। কিন্তু সালিশকে কেন্দ্র করে বিকেল ৩টা থেকে শুরু হয় সংঘর্ষ। যা চলে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। ওই ঘটনায় অন্তত ৪০ জন আহত হন। গতকালের ঘটনার জের ধরে সোমবার সকালে কুদ্দুস মুন্সির লোকজন মিন্টু নামক একজনকে মারধর করলে দুই পক্ষ উত্তেজিত হয়ে ওঠে। পরে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র-ঢাল, টেঁটা ও ইটপাটকেল নিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে লিপ্ত হয় তারা।
ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. তানজীরুল ইসলাম মামুন বলেন, সকালে গোপীনাথপুর গ্রামের সংঘর্ষে আহত ১৫ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। কয়েকজনকে ভর্তি রাখা হয়েছে।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফ হোসেন বলেন, গতকালের সংঘর্ষের সূত্র ধরে সকালে একই গ্রামের দুই দলের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক, এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সকালে উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের গোপীনাথপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, রোববার বিকেলে সায়মন শেখ ও কুদ্দুস মুন্সির লোকজনের মধ্যে একটি জমি নিয়ে সালিশ বৈঠক বসার কথা ছিল। কিন্তু সালিশকে কেন্দ্র করে বিকেল ৩টা থেকে শুরু হয় সংঘর্ষ। যা চলে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। ওই ঘটনায় অন্তত ৪০ জন আহত হন। গতকালের ঘটনার জের ধরে সোমবার সকালে কুদ্দুস মুন্সির লোকজন মিন্টু নামক একজনকে মারধর করলে দুই পক্ষ উত্তেজিত হয়ে ওঠে। পরে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র-ঢাল, টেঁটা ও ইটপাটকেল নিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে লিপ্ত হয় তারা।
ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. তানজীরুল ইসলাম মামুন বলেন, সকালে গোপীনাথপুর গ্রামের সংঘর্ষে আহত ১৫ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। কয়েকজনকে ভর্তি রাখা হয়েছে।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফ হোসেন বলেন, গতকালের সংঘর্ষের সূত্র ধরে সকালে একই গ্রামের দুই দলের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক, এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক